প্রেশার নিয়ন্ত্রণে আনুন, নিয়মিত নিজের প্রেশার নিজেই মাপুন!
কাজের প্রেশার নাকি ব্লাড প্রেশার, কোনটা রেখে কোনটাকে দিবেন সামাল। তবে প্রেশার উচ্চ নাকি নিম্ন সেটা ঘরে বসেই নিজের প্রেশার নিজেই মেপে দেখুন।
মানুষের সুস্থতার বেশ খানিকটা জুড়ে আছে তার মন। মনের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে শরীরের অসুস্থতাকে মানুষ কাটিয়ে দিতে পারে অনায়াসেই। তবে বাড়িতে থাকা বয়স্ক বাবা-মায়ের মনের শক্তি এখন দুর্বলই বলা চলে। বয়সের দরুন লড়াই করছে নানান রকম রোগব্যাধির সাথে।
ঘরে ফিরেও নেই কোনো শান্তি? প্রেশার যেন ছাড়ছে আপনার সীমিত এই গন্ডি?
প্রতিটি মানুষের কাছেই পরিবার খুব সেন্সিটিভ একটি জায়গা । আর সেই সেন্সিটিভ জায়গার মানুষজনের অসুস্থতা নিয়ে আপনার প্রেশার লো থেকে হাই কিংবা হাই থেকে লো!
সারাদিনের পরিশ্রম শেষে রাতে বাড়ি ফিরতে না ফিরতেই চোখের সামনে বয়স্ক বাবা-মা অথবা বাড়ির বৃদ্ধ সদস্যটির শরীর ঠিক সুবিধার মনে হচ্ছে না আপনার। শরীরের হালচাল দেখতে রক্তচাপের কথায় আপনার মাথায় আগে ক্লিক করে বসলো।
এদিকে আপনি উচ্চ রক্তচাপ নাকি নিম্ন রক্তচাপ নিয়ে পড়লেন বিশাল এক সমুদ্রের মাঝে। এই রাতে পাশের ফ্লাটের মানুষজনদের ঘুম থেকে জাগিয়ে ব্লাড প্রেশার মনিটর চাওয়ার মত বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবেন না আবার নিজের বাসায়ও নেই একখানা ব্লাড প্রেশার মনিটর।
কমদামে কিনুন সেরা ডিজিটাল ব্লাড প্রেশার মেশিনটি।
তাহলে কি এবার আপনিই পড়লেন প্রেশারের কবলে?
এতোও সহজ নয় বরং স্ট্রং থেকে পরিস্থিতিকে বুদ্ধিমত্তার সাথে সামাল দেওয়ার ক্ষমতা আপনার নিশ্চয়ই আছে বলেই আমাদের ধারণা।
ব্লাড প্রেশার মনিটরই দিবে রক্তচাপের দ্রুত এক সমাধান। ঘরে কিংবা বাহিরে চিন্তামুক্ত থাকুন স্ব-শরীরে।
এখন প্রতিটি ঘরেই রয়েছে ব্লাড প্রেশারের অন্তত একজন রোগী। বিভিন্ন সচেতনার পরেও নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না ব্লাড প্রেশার সঠিক পরিমাপ। “কত হলে উচ্চ কত হলে নিম্ন কোনটা কার শরীরে কাম্য” – এ নিয়ে শরীরের রক্তচাপ ঠিক থাকুক বা না থাকুক মনে চাপ নিঃসন্দেহে বেড়ে যায় দ্বিগুণের চেয়েও দ্বিগুণ।
মানুষ আবার সাধারণ মানুষের কথায় বিশ্বাসী কম,জগৎবিশ্বস্ত মানুষ বা সংস্থার কথায় বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে বরাবরই।
তাই এবার এলো সেই সমাধান!
“বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা” অথবা WHO-র নতুন নির্দেশিকায় বলা হচ্ছে, সাধারণ রক্তচাপের উচ্চ মাত্রা ১৪০ এবং নিম্ন মাত্রা ৯০ অর্থাৎ ১৪০/৯০-এর বেশি হলে তা উচ্চ রক্তচাপ বলে গণ্য।তবে কারও যদি হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত কোনও সমস্যা থাকে বা রিস্ক ফ্যাক্টর থাকে, তা হলে তাঁর ক্ষেত্রে সাধারণ রক্তচাপের মাত্রা ১৩০ ধরাই ভালো। এর বেশি হলেই ওষুধ ও নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন।
কথার থেকে কাজের প্রমাণে মানুষ বেশি বিশ্বাসী! আপনিও কি তাই?
আপনিও যদি সেই দলের দলভুক্ত হোন তাহলে আপনি ঠিক নিশানায়ই তীর ছুড়েছেন। কেননা আমরাও চাই আমাদের ব্লাড প্রেশার মনিটরটি নিয়ে আপনিও থাকুন নিশ্চিন্ত। রক্তচাপের কোনো এক লক্ষণ দেখা দেওয়ার সাথে আপনিও হাজির হয়ে যান এই মনিটরটি নিয়ে। ঘরে বসে নিজের নিজের ব্লাড প্রেশার চেক করে প্রতিনিয়ত সুস্থ থাকুন আপনিও। আর কোনো রকম বানানো বা কথিত মন্ত্র নয়,ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ করেই হবে আপনার বিশ্বজয়।
কোথায় পাবেন কমদামে মেন্যুয়াল ব্লাড প্রেশার মেশিন?
ব্লাড প্রেশার মনিটর!
নাম শুনলে মনে হতে পারে এ যেনো বিশাল এক যন্ত্র। তবে নাম শুনে কোনো কিছুর বাধ বিচার না করাই শ্রেয়। পরিবার নামক যে জায়গাতে আপনার রয়েছে প্রবল এক দুর্বলতা সেখানে পুরো টা জুড়েই রয়েছে বিশ্বাসের অনবদ্য খেলা। তাইতো, “ব্যবহার করেই নির্বাচন করুন আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য।”
অকাল মৃত্যুর কারণ এই ব্লাড প্রেশার!
জি,হ্যাঁ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যেসব মানুষ ব্লাড প্রেসারে ভুগছেন তাদের হার্ট, ব্রেন, কিডনী সমস্যাসহ অন্য আরও নানান প্রাণঘাতী রোগ হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। আর আপনি অবশ্যই চাইবেন না প্রতিনিয়ত চেক আপ না করার ফলাফল এই মরণঘাতী রোগের কবলে আপনি কিংবা আপনার পরিবারের কোনো সদস্য হেলে পড়ুক। তাই যেমন এই ব্যাধির জন্য ওষুধ সেবন প্রয়োজন পাশাপাশি প্রয়োজন নিয়মিত চেকআপ। আর তাইতো আপনার হাতের নাগালে রাখুন ব্লাড প্রেশার মনিটর যন্ত্রটি,যা ব্যবহারে সহজ এবং বহনেও নির্ভেজাল। ঘরে-বাহিরে যেখানেই থাকুন এবার প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকবে আপনারও।
ডিজিটাল ব্লাড প্রেশার মেশিনের আরও বিস্তারিত।
বাবাকে এই ফার্মেসি থেকে আর মাকে সেই ফার্মেসিতে ঠিক কোন ফার্মেসিতে চেক করালে পাবেন ব্লাড প্রেশারের সঠিক ফলাফল – এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দেই নিজের প্রশারের দিলেন বারোটা বাজিয়ে। আবার কখনো কখনো দাঁড়াতে হয় চিকিৎসা কেন্দ্রের লম্বা এক লাইনে শুধুমাত্র ব্লাড প্রেশার চেক করাবেন বলে! আরে মশাই, এবার থামুন,আর নয় দৌড়াদৌড়ি। নিয়েন নিন ব্লাড প্রেশার মনিটর যন্ত্রটি।
কথায় আছে,”যেই ভাবা তার সেই কাজ।” যদি এমনই হয় আপনার চিন্তাভাবনা তাহলে একবার যেহেতু মনকে স্থির করছেনই পরিবারের সুস্থতা আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ আর সেই ভাবনা থেকে নিজের সংরক্ষণে রাখতে চাচ্ছেন ব্লাড প্রেশার মনিটরটি তাহলে একবার দেখে আসতে পারেন আমাদের সংরক্ষণে থাকা এই যন্ত্রটি। দেখলেই যেমন কিনতে হবে না তেমনে আমাদের বলাতেও বিশ্বাস করতে হবে না। আপনার পণ্য আপনিই নির্বাচন করুন আপনার বাছবিচারের বুদ্ধিতে।
স্বাভাবিকভাবে সুস্থ থাকা এখন বরই কঠিন একটি কাজ। ঘরে কিংবা বাহিরে এবার মেডিস্টোর থেকে ব্লাড প্রেশার মনিটর দিয়ে নিজের প্রেশার নিজেই মাপুন। জীবিকা নির্বাহের জন্য জন্য কাজের প্রেশার তো থাকবেই কিন্তু তার সাথে শরীরের ব্লাড প্রেশারকে ক্রমশই বাড়তে দেওয়া অনুচিত। তাই,“নিজে সুস্থ থাকুন,পরিবারকে সুস্থ রাখুন সঠিক পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে।”